প্রজেক্ট, বিবরণ

মাসিক বৃত্তি

২০১৩
টাইফয়েড জ্বরের পরে ঠিকমত চিকিৎসার অভাবে নানারকম প্রতিবন্ধিতা তৈরি হয়েছে।

সঠিকভাবে কথা বলতে পারে না, একটানা বেশিদূর একা হেটে যেতে পারে না, কলম ধরতে এবং লিখতে অসুবিধা হয়। তারপরও তার মেধা ভাল, বুদ্ধিমত্তা স্বাভাবিক, লেখাপড়ার প্রচন্ড আগ্রহ। পূর্ব-উত্তর বাড্ডা প্রাইমারি স্কুল– এর ২য় শ্রেনীর ছাত্র আরাফাতের বাবা একজন সাধারণ দিন মুজুর। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ থেকে আরাফাতকে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা করে মাসিক বৃত্তি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

দৃষ্টি প্রতিবন্ধী আবুল হোসেন এর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সকল দায়িত্ব নেয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য যে আবুল হোসেন ভর্তি পরীক্ষায় ১৭৫৪ তম স্থান অধিকার করে। তাই তার আর্থিক সহায়তা অব্যাহত রাখা হয়েছে এবং এই বছর এপ্রিল মাস থেকে মাসিক বৃত্তির পরিমাণ ২০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০০ টাকা করে দেয়া হয়েছে ।

২০১২

দৃষ্টি প্রতিবন্ধী আবুল হোসেনের জন্য এইচএসসি পরীক্ষার পর  বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কোচিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
২০১২
আবুল হোসেন ঢাকা কলেজ থেকে জিপিএ ৪.৫০ নিয়ে পাশ করায় বি-স্ক্যান এর পক্ষ থেকে তার শিক্ষা বৃত্তি অব্যাহত রাখা হয়েছে।
২০১১
দু’জন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজে অধ্যায়নরত আবুল হোসেন এবং কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স এর শিক্ষার্থী মইনুল আহসান কে আগামী ১ বছরের জন্য শিক্ষা বৃত্তির কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়েছে।
২০১১
জানুয়ারী, ২০১১ থেকে পটুয়াখালীর গলাচিপা শহর নিবাসী শারীরিক প্রতিবন্ধী ফাল্গুনি সাহাকে মাসিক ২০০০ টাকা করে বৃত্তি দেয়া হচ্ছে । ফাল্গুনি এসএসসি ২০১১  জিপিএ ৫ এবং এইচএসসি ২০১৩ এ+ পেয়ে  পাশ করেছে।
২০১১
বাক প্রতিবন্ধী শাহিন ও বাপ্পী দুই ভাই এর জন্য আর্থিক সহযোগিতা দিচ্ছেন কানাডার, টরেন্টো বাংলাদেশী এসোসিয়েশেন।

 

অনুরূপ প্রজেক্ট

No Similar Project Found..