প্রতিবন্ধী নারী ও তার অধিকার

বি-স্ক্যান প্রতিবন্ধী নারী নেতৃত্বের সংগঠন হিসেবে এবং বিভিন্ন নারী সংগঠনের সাথে কাজের ভিত্তিতে এমন একটি নথীর অভাব অনুভব করেছে যেখানে নারীদের সর্বক্ষেত্রে প্রবেশগম্যতা, অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি, নির্যাতন ও সহিংসতা থেকে মুক্তি এবং ক্ষমতায়ন বিষয়ক অধিকারসমূহ একটি সংকলনে একত্রে ও সহজবোধ্য রূপে রয়েছে। তাই নির্বাচিত কিছু আইন ও নীতিমালার উল্লেখযোগ্য অংশসমূহ এই উপস্থাপনায় যতটুকু সম্ভব সহজ ও সাবলীল ভাষায় তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।

প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ভাতা পেতে যা করণীয়

প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ভাতা পেতে এবং এমআইএস পদ্ধতিতে নাম অন্তর্ভুক্ত করতে যা করণীয়:

– এমআইএস-এ  অন্তর্ভুক্ত হতে ভাতা কার্ড যাদের আছে তাদেরকে প্রতিবন্ধিতা আইডি কার্ডসহ সংশ্লিষ্ট শহর সমাজসেবা/ উপজেলা সমাজসেবা/ জেলা সমাজসেবা কাযালয়/ কাউন্সিলর/ ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে।

– যাদের ভাতাকার্ড নেই কিন্তু প্রতিবন্ধিতা আইডি কার্ড আছে তাদেরকে ভাতার জন্য অনলাইন থেকে অথবা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে আবেদন ফর্ম নিয়ে তা পূরণ করে সংশ্লিষ্ট শহর সমাজসেবা/ উপজেলা সমাজসেবা/ জেলা সমাজসেবা কাযালয়/ কাউন্সিলর/ ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে। সাথে নিজের ছয় কপি পাসপোট সাইজের সত্যায়িত ছবি, নমিনির চার কপি পাসপোট সাইজের সত্যায়িত ছবি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এছাড়াও আবেদনটি কমিশনার/কাউন্সিলরকে দিয়ে অনুমোদন করিয়ে নিতে হবে।

– যাদের প্রতিবন্ধিতা আইডি কার্ড নেই তাদেরকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট শহর সমাজসেবা/ উপজেলা সমাজসেবা/ জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে যোগাযোগ করে প্রতিবন্ধিতা আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে। তারা একটি আবেদন ফর্ম দেবেন (যা অনলাইনেও dis.gov.bd পাওয়া যায়) সেটা পূরণ করে জমা দিয়ে আসতে হবে। তারা প্রার্থীকে একটি স্লিপ দেবেন যেটা নিয়ে পরে যখন তারা ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ডাকবেন তখন যেতে হবে। এরপর আইডি কার্ডটি হাতে পাওয়া যাবে।

  • তবে এমআইএস-এর মাধ্যমে ভাতার অর্থ পেতে হলে আবেদনকারীকে অবশ্যই বিকাশ/নগদ হিসাব থাকতে হবে।
  • উপরে উল্লেখিত সকল সেবা বিনামূল্যে পাওয়া যাবে।

পথচারী বান্ধব যাতায়াত ব্যবস্থাঃ সমস্যা ও উত্তরণ শীর্ষক কর্মশালায় অংশগ্রহণ

ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) এ আয়োজিত পথচারী বান্ধব যাতায়াত ব্যবস্থাঃ সমস্যা ও উত্তরণ শীর্ষক কর্মশালায় বি-স্ক্যান অংশ নেয়। ডিটিসিএ এর সম্মেলন কক্ষে নির্বাহী পরিচালক জনাব খন্দকার রাকিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওয়ার্ক ফর বেটার বাংলাদেশ (ডব্লিউবিবি) ট্রাস্ট এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার জনাব মারুফ হোসেন মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন।



বি-স্ক্যান এর পক্ষ থেকে প্রতিবন্ধী মানুষের প্রবেশগম্যতা নিশ্চিতে বেশ কিছু সুপারিশ প্রদান করা হয়। তার মধ্যে প্রবেশগম্যতা বিষয়ক একজন কর্মকর্তা নিয়োগের সুপারিশটি সভাপতি গ্রহণ করেন এবং তেমন একজনকে নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানান। আমাদের মনে হয়েছে, প্রবেশগম্যতা বিষয়টি যেভাবে উপেক্ষিত সেখানে একজন নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যক্তি থাকলে সরকারি কার্যক্রমে প্রবেশগম্যতার বিষয়টি বাদ পড়বে না।

কর্মশালায় ডিটিসিএ, উত্তর সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, বিআরটিএ, এমআরটি, বুয়েট, ঢাকা ট্রাফিক ইত্যাদি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ বনাম জিম্বাওয়ের মধ্যকার একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার ফ্রী টিকেট

আগামী ২১ অক্টোবর, ২০১৮ বাংলাদেশ বনাম জিম্বাওয়ের মধ্যকার একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা দেখতে আগ্রহী প্রতিবন্ধী ভাইবোনদের যোগাযোগ করার অনুরোধ জানাচ্ছি। টিকেট ফ্রী, কিন্তু মাত্র ২০টি। হুইলচেয়ার ব্যবহারকারি (সাথে একজন সহযোগি আনতে পারবেন) এবং আগে যারা এই সুযোগ পাননি তাদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

এখানে উল্লেখ্য যে, বি-স্ক্যান এর ২০১২ সাল থেকে দীর্ঘদিনের জনওকালতির মাধ্যমে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এর একটি সমঝোতা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে যার কারণে মিরপুর শের ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রতিবন্ধী মানুষের (বিশেষত হুইলচেয়ার ব্যবহারকারি) জন্য নির্ধারিত স্থান উত্তর গ্যালারীর শহীদ জুয়েল স্ট্যান্ডে বসে খেলা দেখার সুযোগ তৈরি হয়েছে। যে কোন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচে বিসিবি থেকে প্রতিবন্ধী মানুষের খেলা দেখার জন্য একজন সহযোগিসহ (যাদের প্রয়োজন) ২০টি ফ্রী টিকেট প্রদান করা হয়। বি-স্ক্যান টিকেট সংগ্রহ থেকে শুরু করে খেলা দেখানো পর্যন্ত সব কিছু নিজ দায়িত্বে পালন করে থাকে।

যোগাযোগ
মোবাইল – ০১৬৭৬৮২৮৮৭৪

প্রতিবন্ধী মানুষের জন্য বিপিএল এর টিকেট

প্রতি বছরের মত এবারও সময় এলো প্রতিবন্ধী মানুষের মাঠে বসে খেলা দেখার। আগামী ১১ নভেম্বর, ২০১৭ থেকে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য বিপিএল এর প্রতিটি খেলায় প্রতিবন্ধী মানুষের সুযোগ থাকছে মাঠে বসে ফ্রী টিকেটে খেলা দেখার। উত্তর গ্যালারীতে হুইলচেয়ার ব্যবহারকারি ব্যক্তিদের জন্য নির্ধারিত স্থানের ২০টি টিকেটে বি-স্ক্যান প্রতিবন্ধী মানুষকে খেলা দেখানোর ব্যবস্থা করে থাকে। মূলত টিকেটগুলো হুইলচেয়ার ব্যবহারকারি এবং তার একজন করে সহযোগিকে দেয়া হলেও আমরা সকল ধরণের প্রতিবন্ধী মানুষকেই খেলা দেখার সুযোগ করে দেয়ার চেষ্টা করি।

এখানে উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাথে বাংলাদেশ সোসাইটি ফর দ্যা চেঞ্জ এন্ড অ্যাডভোকেসি নেক্সাস (বি-স্ক্যান) সফল অ্যাডভোকেসির ফলে ২০১৪ সাল থেকে ২০টি করে সৌজন্য টিকেট পেয়ে আসছে। ধারাবাহিকভাবে এই ব্যবস্থাটি সুন্দরভাবে চালিয়ে নেয়ার জন্য বিসিবিকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

মূলত, টিকেটগুলো বিসিবি থেকে সংগ্রহ করে বি-স্ক্যান তার সদস্য এবং স্বেচ্ছাসেবীদের মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে প্রতিবন্ধী মানুষের খেলা দেখানোর ব্যবস্থা করে থাকে। এ ক্ষেত্রে বিসিবি থেকে টিকেট নিয়ে আসা থেকে শুরু করে যারা খেলা দেখবেন তাদের তালিকা তৈরি, সেই অনুযায়ি মাঠে ঢুকানো, বসার ব্যবস্থা এবং সার্বিক ত্বত্তাবধানের দায়িত্ব বি-স্ক্যান এর পক্ষ থেকে পালন করা হয়।

আগ্রহী প্রতিবন্ধী মানুষেরা যারা শের ই বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখতে চান তাদেরকে নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করার অনুরোধ জানাচ্ছি।

ধন্যবাদ

সালমা মাহবুব
সাধারণ সম্পাদক, বি-স্ক্যান
মোবাইল – ০১৬৭৬৮২৮৮৭৪

ফুটপাত দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিবান্ধব কাজে সফল জনওকালতি

 

ঢাকার গুলশান ৬৩ নং এবং এর আশেরপাশের বিভিন্ন সড়কে বি-স্ক্যান এর সুপারিশকৃত টেকটাইল টাইলস বসানো হচ্ছে। গত ৪ এপ্রিল ২০১৭ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলীর সাথে সাক্ষাৎ করে ফুটপাতে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মানুষের সহায়ক টেকটাইল টাইলস বসানোর বিষয়ে কিছু পরামর্শ প্রদান করা হয়।

গুলশানের মূল রাস্তাগুলোতে টেকটাইল টাইলস বসানো হয়েছে, কিন্তু সঠিক টাইলসের ব্যবহার না জানার কারণে সেখানে ভুল টাইলস বসানো হয়ে গেছে। সেখানে ফুটপাতগুলোতে শুধুমাত্র সতর্কতামূলক টাইলসগুলো (গোল গোল ফোটার) বসানো হয়েছে এবং সেগুলো রাস্তার সাথে মিলিয়ে একই রঙে করে দেয়াতে স্বল্প দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মানুষের জন্য কোন কাজেই আসবে না, আর নির্দেশনামূলক টাইলস এর কোন ব্যবহারই করা হয় নি । কোন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি সংগঠনের সাথে যোগাযোগ না থাকার ফলে নিজেদের মত করে কাজটা তারা করে ফেলেছেন।

এখন তারা টাইলসগুলো সম্পর্কে ধারণা পেরেছেন এবং সেই অনুযায়ী অর্ডার দিয়ে তৈরি করিয়ে রাস্তায় বসাচ্ছেন। আমাদের পরামর্শ গ্রহণ করার জন্য উত্তর সিটি কর্পোরেশনকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

মাসিক ব্যবস্থাপনায় আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন

প্রতিবন্ধী কিশোরী ও নারীর ঋতুকালীন পরিচর্যা ও প্রজনন স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত করতে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জাতীয় বাজেটেও মন্ত্রণালয়ভিত্তিক বরাদ্দ চায় প্রতিবন্ধী নারীরা। জাতীয় পর্যায়ের হাইজিন বেজলাইন জরিপ পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিবন্ধী নারীর যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকল্পে সরকারের পরিকল্পনা গ্রহণেরও দাবী জানান তারা।

আজ বৃহস্পতিবার প্রান্তিক কিশোরী ও নারীর মাসিক পরিচর্যা ও বাধাসমূহ; না বলা কথামালা শীর্ষক জাতীয় পর্যায়ের এক মতবিনিময় সভায় প্রতিবন্ধী নারীরা এ দাবী জানান। মাসিক বিষয়ে শিক্ষা, বদলে দেবে জীবনধারা এই প্রতিপাদ্যে ২৮ মে বিশ্ব মাসিক পরিচর্যা দিবস ২০১৭ পালন উপলক্ষ্যে এলজিইডি ভবনের আরডিইসি মিলনায়তনে আয়োজিত এ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসিমা বেগম এনডিসি। ওয়াটারএইড এর দেশীয় পরিচালক জনাব ডা. খায়রুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে এ আয়োজন বিশেষ অতিথি ছিলেন ডা. আশরাফি আহমেদ, সমাজসেবা অধিদফতরের উপসচিব (প্রতিবন্ধিতা শনাক্তকরণ জরিপ), ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন), ড. ফাহমিদা হোসেন, উপপরিচালক, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্র্যাকটিক্যাল একশেন এর দেশীয় পরিচালক হাসিন জাহান।

প্রতিবন্ধী ব্যক্তি সংগঠন বি-স্ক্যান এর সমন্বয়ে কনসার্ন উইমেন ফর ফ্যামিলি ডেভলপমেন্ট (সিডব্লিউএফডি), ডর্প, প্র্যাকটিক্যাল একশেন বাংলাদেশ, ওয়াশ এল্যায়েন্স বাংলাদেশ, ওয়াটার সাপ্লাই এন্ড স্যানিটেশেন কোলাবরেটিভ কাউন্সিল (ডব্লিউএসএসসিসি), সেনোরা এবং ওয়াটারএইড যৌথভাবে এ আয়োজন করে।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ৪৯০টি উপজেলায় কিশোরী ক্লাবে প্রতিবন্ধী কিশোরীদের অন্তর্ভুক্তি এবং স্বল্পমূল্যের স্যানিটারি প্যাড তৈরির প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী নারী উদ্যোক্তা তৈরির অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন সভার প্রধান অতিথি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসিমা বেগম এনডিসি। সভায় অন্যান্য বক্তারা জাতীয় শিক্ষাক্রমে প্রতিবন্ধী নারীর যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা অন্তর্ভুক্তিসহ সরকারের এ বিষয়ক কার্যক্রমে প্রতিবন্ধী নারীর অংশগ্রহণ ও মতামত প্রদানের আশাবাদ ব্যক্ত করেন। শিক্ষা ভবনসহ সকল ক্ষেত্রে প্রবেশগম্য টয়লেট এবং স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থা রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়।

যারা স্বাধীনভাবে চলাফেরা, পোষাক পরিধান এবং টয়লেট ব্যবহার করতে পারে না বা সমস্যার মুখোমুখি হয় তাদের বিশেষত আরও বৈষম্যপীড়িত – বুদ্ধি প্রতিবন্ধী নারী, অটিস্টিক নারী, মনো-সামাজিক প্রতিবন্ধী নারী, মস্তিষ্ক পক্ষাঘাত নারী, ডাউনসিন্ড্রোম নারীদের ঋতুকালীন পরিচর্যা এবং যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য অধিকার, স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য, পরিচ্ছন্ন থাকার পদ্ধতি বিষয়ে রাষ্ট্রকেই দায়িত্ব নেওয়ার দাবী জানানো হয় মুল প্রবন্ধে। মুল প্রবন্ধ পাঠ করেন বি-স্ক্যান এর সভাপতি সাবরিনা সুলতানা। বিভিন্ন ধরণের প্রতিবন্ধী নারী ও শিক্ষার্থীরা ছাড়াই অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অলোক মজুমদার, দেশস্থ প্রতিনিধি, ওয়াশ এ্যালায়েন্স বাংলাদেশ, ইয়াকুব খান, জাতীয় আহবায়ক, ফানসা, রফিক জামান, পরিচালক, পিএনএসপি, সালমা মাহবুব, সাধারণ সম্পাদক, বি-স্ক্যান, আসিফ সিদ্দিকী, সভাপতি, প্যারেন্টস ফোরাম প্রমূখ।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলীর সাথে সাক্ষাৎ

৪ এপ্রিল, ২০১৭ বি-স্ক্যান প্রতিনিধি দল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী ব্রি. গ্রে. জে. জনাব মোঃ সাঈদ আনোয়ারুল ইসলাম সাহেবের সাথে  সাক্ষাৎ করেন। ঢাকার বিভিন্ন ফুটপাত উন্নয়নে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মানুষের সুবিধার্থে টেকটাইল টাইলস বসানো হচ্ছে। এই বিষয়ে কথা বলতে এবং টেকটাইল সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য ও পরামর্শ প্রদানের উদ্দেশ্যে এই সাক্ষাৎ করা হয়।